• ADDRESS:

    House 54 Rd No. 15A, Dhaka 1209

  • 01762550580
    01726937910

Blog

2020-09-20 04:10:07

কর্মমুখী কারিগরি শিক্ষায় ক্যারিয়ার

এসএসসি বা সমমান পাসের মধ্য দিয়ে সূচনা হয় শিক্ষাজীবনের দিক নির্ধারণ করার সঠিক সময়। আজকের সিদ্ধান্ত সুযোগ করে দেবে সুন্দর আগামীর। ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার গুরুত্ব সময়ের চাহিদা অনুযায়ী অত্যাবশ্যকীয়। কেননা, বর্তমান প্রযুক্তিনির্ভর যুগে সাধারণ শিক্ষার তুলনায় কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিতরা প্রতিযোগিতামূলক কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকে। ক্যারিয়ার হিসেবে কর্মমুখী-কারিগরি শিক্ষা বেছে নেওয়াটা বর্তমানে খুবই নির্ভরযোগ্য একটি সিদ্ধান্ত। বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তিগত এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের ধারায় কর্মমুখী-কারিগরি শিক্ষার কর্মপরিধি ব্যাপকভাবে বিস্তৃত। ফলে পেশা হিসেবে কর্মমুখী-কারিগরি শিক্ষা খুবই সমাদৃত এবং ব্যাপক চাহিদাসম্পন্ন হয়ে উঠেছে। বর্তমান বিশ্বে চাকরির বাজার এখন এতটাই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ যে, বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ ডিগ্রি গ্রহণ করেও চাকরির নিশ্চয়তা পাওয়া দুস্কর হয়ে পড়ে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে। চার বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াশোনা শেষে একজন ডিপ্লোমা প্রকৌশলী তার ক্যারিয়ার শুরু করেন উপসহকারী প্রকৌশলী হিসেবে। সরকারি বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ছাড়াও অসংখ্য দেশি ও বিদেশি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। একজন ডিপ্লোমা প্রকৌশলীই পারেন আত্মকর্মসংস্থানের সৃষ্টি করে, বেকারত্ব দূর করতে। চাকরির পাশাপাশি তিনি বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিংসহ অন্যান্য উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত ও প্রশিক্ষিত হতে পারেন। উচ্চশিক্ষার সুযোগ: চার বছর মেয়াদি কোর্সটি সফলভাবে সম্পন্ন করার পর বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড সনদপত্র প্রদান করবে। সেই সনদপত্রের মাধ্যমে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ রয়েছে। দেশে-বিদেশে বিদ্যমান সরকারি বা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে বিএসসি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি অর্জনের যোগ্যতা অর্জন। চাকরির পাশাপাশি সান্ধ্যকালীন বিএসসি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং অর্জনের সুযোগ। ভর্তির সুযোগ :দেশে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং করার জন্য সেরা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে অন্যতম ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (আইএসটি)-তে চার বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তি প্রক্রিয়া চলছে। দক্ষ জনশক্তি তৈরি ও স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে বিশ্বব্যাংকের বৃত্তিপ্রাপ্ত ও বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত তুলনামূলক কম খরচে সুদক্ষ ডিপ্লোমা প্রকৌশলী তৈরি করাই হলো আইএসটির লক্ষ্য।

//